ডালিমের রস ও চিয়াসিডের উপকারিতা
আজকে আমরা ডালিমের রস ও চিয়াসিডের উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করব। ডালিমের রস এবং চিয়া বীজের মিশ্রণ আমাদের শরীরে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি যোগায়। আমাদের প্রাণশক্তি বজায় রাখে এবং সারাদিন আমাদের শরীরকে উজ্জীবিত রাখে।
ডালিমের রস ও চিয়াসিড খেলে আমাদের শরীরের যে উপকার
হবে আজকের এই পোস্টে সেগুলো বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। তাই আশা
করছি পুরো পোস্ট পড়বেন। আপনার উপকার হতে পারে। তো চলুন ডালিমের রস ও চিয়াসিডের
উপকারিতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।
পোস্ট সূচিপত্রঃ ডালিমের রস ও চিয়াসিডের উপকারিতা
ডালিমের রস ও চিয়াসিডের উপকারিতা
সকালের খাবারের তাজা ফলের রস খেতে অনেকেই ভালোবাসেন। বাড়তি উপকারিতা পেতে ফলের
রসের সঙ্গে চিয়া সিড মিশিয়ে নিতে পারেন। চিয়া সিড এবং ডালিমের রস একসাথে
মিশিয়ে খেলে আপনার শরীরে দারুন সব উপকার মিলবে। চিয়া সিড এবং ডালিমের রসের
মিশ্রণে অন্ত্রের স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করে। ডালিমের রস
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ, যা ফ্রি র্যাডিকেলের সাথে লড়াই করে,
প্রদাহ কমায় হৃদ রোগের উন্নতি করে।
চিয়া বীজে ফাইবার নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে, ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে এবং অনেকক্ষণ ধরে আপনার পেট ভরিয়ে রাখতে সাহায্য করবে। অন্যদিকে এর বৈশিষ্ট্য হচ্ছে আপনার চেহারা এবং চুল ভালো রাখবে। ডালিমের রস এবং চিয়া সিডের মিশ্রণ আপনার শরীরকে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি জোগবে। এবং আপনাকে সারাদিন উজ্জীবিত রাখবে। আধা কাপ পানিতে এক টেবিল চামচ চিয়া বীজ মিশিয়ে নিতে হবে। দশ থেকে পনেরো মিনিট ভিজিয়ে রাখতে হবে। তার সাথে এক কাপ ডালিমের রস মিশিয়ে পান করতে হবে।
আরো পড়ুনঃ চুলের যত্নে কারি পাতার ব্যবহার
প্রতিদিন চিয়া সিড খেলে কি মেদ কমে
প্রতিদিন চিয়া সিড খেলে মেদ কমে কি না সেই বিষয় নিয়ে এবার আলোচনা করা
যাক। চিয়া সিডের গুণের কথা আমাদের সবারই জানা। সাম্প্রতিক সময়ে স্বাস্থ্যের
সচেতনতার মধ্যে দারুন সারা জাগিয়েছে সুপার ফুড হিসেবে পরিচিত এই বীজ। চিয়া
সিডে প্রচুর পরিমাণে প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ সমৃদ্ধ থাকে।
মেদ কমানো এবং ওজন কমানো অনেকেই একই মনে করে কিন্তু ওজন এবং মেদ দুইটা আলাদা
বিষয়।
মেদ কমানো বলতে শরীরের চর্বি হ্রাস পাওয়া বোঝায়, যেখানে ওজন হ্রাস হলো সামগ্রিক শরীরের ওজন কমানো। আপনি যদি খাদ্য তালিকায় অন্য কোন পরিবর্তন না করে শুধুমাত্র চিয়া বীজ যোগ করেন, তাহলে উল্টো মেদ বৃদ্ধি পেতে পারে। কারণ চিয়া সিডে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিকর এবং ফাইবার ব্যবহার করে থাকে, যা ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তবে এগুলো কিন্তু ক্যালোরি যুক্ত। ১০০ গ্রাম চিয়া বীজে ৫০০ ক্যালারি পর্যন্ত থাকে।
স্বাস্থ্যকর হলেও আপনি কতটা খাচ্ছেন সে সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে। মেদ কমানোর জন্য কম ক্যালোরি খেতে হবে। আপনি যখন ক্ষুধার্তবোধ করবেন তখন সব সময় চিয়া বীজ সব খাবার মিশিয়ে খাবেন না। সে ক্ষেত্রে এটি কাজ করবে না। কাঙ্ক্ষিত পরির্বতন দেখতে আপনাকে অবশ্যই আপনার খাদ্য তালিকা পরিবর্তন করতে হবে। সম্পূর্ণরূপে পরিবর্তন করতে হবে এবং একটি মাত্র খাবারের উপর নির্ভর করবেন না। খাদ্য তালিকায় কিভাবে চিয়া বীজ অন্তর্ভুক্ত করবেন চলুন দেখা যাক।
- চিয়া বীজ দুধে ভিজিয়ে রাখলে একে সুস্বাদু পর্যন্ত তৈরি করতে পারবেন এভাবে পুডিং বানিয়ে খেতে পারবেন।
- চিয়াসিড স্মুদিতে মিশিয়ে খেতে পারেন। এক্ষেত্রে ভেজানো চিয়াসিডের স্মুদির গ্লাসে যোগ করতে পারেন। এগুলো ছেলের মত লেকচার নিয়ে আসবে স্মুদিতে।
- চিয়াসিডের সাথে ওটস,কলা, দুধ, বাদাম, খেজুর এবং মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন। এটা যেমন স্বাস্থ্যকর তেমন সুস্বাদু।
ডালিমের রসের উপকারিতা সম্পর্কে
ডালিম পলিফেনল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এ ভরপুর। এটি ফ্রি রেডিক্যালের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে এবং অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে থাকে। রক্ত প্রবাহ উন্নত করে, রক্তচাপ কমায় এবং খারাপ কোলেস্টরলের মাত্রা কমিয়ে হৃদ রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। ডালিমের রসের মধ্যে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ। ডালিমের রস আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং চেহারা উজ্জ্বল রাখে। এর প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্য জয়েন্টের ব্যথা কমাতে এবং দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
রক্তচাপ নিয়ে সমস্যা থাকলে ডালিমের রস হতে পারে আপনার খাবার
তালিকায় নিত্যদিনের খাবার। কারণ, ডালিমের রস উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে
থাকে। আর সুস্থ থাকতে চাইলে শরীর ভালো রাখতে চাইলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা
অত্যন্ত জরুরী। রক্তচাপ কম বেশি হলে শরীরের নানা রকম রোগীর সৃষ্টি হয়। ফলে
রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে হবে। তাই ডালিমের রস আপনার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
সুগার থাকলে কি চিয়াসিড খাওয়া যাবে
ওজন কমাতে অনেকেই চিয়া বীজের উপর ভরসা করে থাকে। কিন্তু চিয়া সঙ্গে কিছু
খাবার খেলে হতে পারে বিপরীত কিছু। সেই খাবারগুলো চিয়া বীজের সঙ্গে না খাওয়াই
উত্তম। নিয়ম করে চিয়া বীজ খেলেই যে ওজন কমবে তা কিন্তু নয়। নিয়ম
মেনে চিয়া বীজ খেতে হবে। চিয়া বীজ খাবার হজম করতে সাহায্য করে থাকে।
বিপাকহার বৃদ্ধিতে চিয়া বীজের জুড়ি নেই। অনেকেই
শুধু চিয়া বীজের আশায় রোগা হবেন ভেবে থাকেন। কিন্তু নিয়ম না মেনে
যদি খেয়ে থাকেন তাহলে রোগা হওয়া সম্ভব নয়।
দুধ, দুই বা এই ধরনের খাবারের সঙ্গে চিয়া বীজ খাওয়া উচিত হবে না। কারণ,
দুগ্ধজাত খাবারে এমনিতেই গ্যাস ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলে। চিয়া বীজ খাওয়ার
পূর্বে বা পরে মিষ্টি পানীয় খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়। তাই
ডায়াবেটিস রোগীদের এই বিষয়ে সাবধান থাকা উচিত। যেসব খাবারের সোডিয়ামের পরিমাণ
অনেক বেশি সেগুলোর সঙ্গে চিয়া রক্তচাপ বৃদ্ধির ঝুঁকি অনেক বেশি থাকে।
তাই চিয়া বীজ খাওয়ার আগে এবং পরে নিয়ম মেনে খাবার খেতে হবে।
ওজন কমানোর ক্ষেত্রে চিয়া সিডের উপকারিতা
ওজন কমাতে এমনকি ডায়েট এর ক্ষেত্রে চিয়া সিড অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। চিয়া
সিড দ্রুত ওজন কমায়, মেধা শক্তি বৃদ্ধি করে এবং প্রচুর পরিমাণে
প্রোটিনের চাহিদা মিটায়। কারণ, চিয়া সিডে আছে ওমেগা থ্রি। এনার্জি
বাড়াই, পরিপূর্ণ ঘুম হতে সাহায্য করে, ব্লাড সুগার নরমাল রাখে, ডায়াবেটিস
নিয়ন্ত্রণে রাখে, হজমে সহায়তা করে থাকে, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর
করে, ত্বক সুন্দর করে এবং টানটান ভাব নিয়ে আসে বা শক্ত করে।
কিন্তু চিয়া সিড যেমন অত্যন্ত উপকারী। ঠিক তেমনি যদি নিয়ম অনুযায়ী না
খাওয়া যায় তাহলে বিপরীত হতে পারে। চিয়া সিড খাওয়ার সঠিক নিয়ম
জানতে হবে। সঠিক নিয়মে চিয়া সিড খেলে শরীরের অনেক উপকার হয়। এতে করে অনেক রোগ
দূর হয় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হয়। তাই চিয়া সিড সঠিক নিয়মে
খাওয়া অত্যন্ত জরুরি। চিয়া সিডের মাধ্যমে দ্রুত ওজন কমানো যায়।
কিন্তু সঠিকভাবে খেতে হবে। তাহলে দ্রুত ওজন কমানো সম্ভব।
ডালিমের অসাধারণ উপকারিতা সম্পর্কে
ছোট-বড় সবারই পছন্দের ফল ডালিম। ডালিমে রয়েছে আকর্ষণীয় রং এবং
স্বাদ। তেমনি রয়েছে অত্যন্ত পুষ্টি। ডালিম হচ্ছে স্বাস্থ্য ও চেহারার জন্য
খুবি উপকারি। ডালিম উচ্চরক্ত চাপ কমাতে সাহায্য করে থাকে। হাড়ের সংযোগ স্থলের
ব্যাথা দূর করে থাকে। ডালিম রক্ত চলাচল এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য
করে। ডালিম মানুষের সৃতি শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। রক্তের নানান সমস্যা দূর করে
থাকে। ডালিম অতিরিক্ত মিষ্টি হয় না ফলে ডায়বেটিস রোগীদের জন্য অনেক উপকারী।
ডালিম ইনশুলেন তৈরিতে সাহায্য করে থাকে। ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে থাকে। স্থন ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। ডায়রিয়া হলে ডালিমের খোসা সিদ্ধ করে খেলে অনেকটা উপকার পাওয়া যায়। স্টোকের সম্ভাবনা কমায়। বুকের ব্যাথা এবং কন্ঠ পরিষ্কার করতে সাহায্য করে থাকে। তাহলে বুঝতেই পারছেন ডালিম আমাদের শরীরের জন্য কতটা উপকারী।
ডালিমের রস ও চিয়া সিড খেলে কি হয়
ডালিমের রসে পলিফেনল এবং অ্যান্থ্যেসায়ানিনের মতো শক্তিশালী এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে,যা ফ্রি র্যাডিক্যালের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে থাকে। চিয়া সিড ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিডের মতো অতিরিক্ত পষ্টি সরবরাহ করে যা এই পানীয়টাকে সামগ্রিক কোষীয় স্বাস্থ্যর জন্য একটি পাওয়ার হাউস করে তোলে।
হৃদযন্ত্র ভালো রাখেঃ ডালিমের রস রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে, রক্ত চাপ কমাতে সাহায্য করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। ফাইবার ওমেগা-৩ সমৃদ্ধ চিয়া সিড কোলেস্টেরলের মাত্রা উন্নত করে এবং হৃদ রোগ ভালো রাখে। এই দুই খাবার এক সঙ্গে খেলে হৃদ যন্ত্রের উপকার করে।
হজমের উন্নতি করেঃ চিয়া সিডের ফাইবার তরল শোষণ করে,জেলের মতো সামঞ্জস্য তৈরি করে যা হজমে সহায়তা করে। ডালিমের রসের সঙ্গে মিলিত হয়ে এনজাইম ধারণ করে, এই পানীয় সুস্থ পাচনতন্ত্র বজায় রাখে।
ত্বক ও চুলের উন্নতি ঘটায়ঃ ডালিমের রসে থাকা এন্টিঅক্সিডেন্ট বার্ধক্যের লক্ষণের বিরুদ্ধে লড়াই করে থাকে, ত্বকের স্থিতিস্থাপক উন্নত করে। চিয়া সিড প্রয়োজনীয় ফ্যাটি এসিড এবং হাইড্রেশন যোগ করে যা ত্বককে উজ্জ্বল করে।
ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করেঃ চিয়া সিড পেটে প্রসারিত হয় এবং দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা অনুভব করায়। অন্যদিকে ডালিমের রসে ক্যালোরি কম থাকে কিন্তু পুষ্টির পরিমাণ বেশি থাকে। এক সাথে মিলিত হয়ে ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে থাকে।
এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ করেঃ ডালিমের রসে পলিফেনল এবং এন্থোসায়নিনের মতো শক্তিশালী এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা ফ্রি র্যাডিক্যালের বিরুদ্ধে লড়াই করতে এবং অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে । চিয়া সিড ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিডের মতো অতিরিক্ত পষ্টি সরবরাহ করে যা এই পানীয়কে সামগ্রিক কোষীয় স্বাস্থ্যের জন্য একটি হাউস করে তুলতে সাহায্য করে থাকে।
ডালিমের রস ও চিয়াসিডের উপকারিতা-শেষ কথা
ডালিমের রস ও চিয়াসিডের উপকারিতা সর্ম্পকে এই পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ডালিমের রস ও চিয়াসিডের উপকারিতা অনেক। আজকের পোস্টে সমস্ত উপকারিতা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। চিয়া সিড এবং ডালিমের রস একসাথে মিশিয়ে খেলে আপনার শরীরে দারুন সব উপকার মিলবে। চিয়া সিড এবং ডালিমের রসের মিশ্রণে অন্ত্রের স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করে। ডালিমের রস অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ, যা ফ্রি র্যাডিকেলের সাথে লড়াই করে, প্রদাহ কমায় হৃদ রোগের উন্নতি করে।
ছোট-বড় সবারই পছন্দের ফল ডালিম। ডালিমে রয়েছে আকর্ষণীয় রং এবং স্বাদ। তেমনি রয়েছে অত্যন্ত পুষ্টি। ডালিম হচ্ছে স্বাস্থ্য ও চেহারার জন্য খুবি উপকারি। ডালিম উচ্চরক্ত চাপ কমাতে সাহায্য করে থাকে। হাড়ের সংযোগ স্থলের ব্যাথা দূর করে থাকে। ডালিম রক্ত চলাচল এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। ডালিম মানুষের সৃতি শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। রক্তের নানান সমস্যা দূর করে থাকে। ডালিম অতিরিক্ত মিষ্টি হয় না ফলে ডায়বেটিস রোগীদের জন্য অনেক উপকারী।
চিয়া বীজের ফাইবার নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে, ওজন নিয়ন্ত্রণেও সহায়তা করে এবং অনেকক্ষণ ধরে আপনার পেট ভরিয়ে রাখতে সাহায্য করবে। আসা করছি আজকের পোস্ট পড়ে আপনাদের উপকার হবে। পোস্টটি পড়ে সমস্ত কিছু বুঝতে পারবেন। যদি ভালো লাগে পোস্টটি তাহলে নিচে মন্তব্য করতে পারেন।
আপনি দুর্দান্ত আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url