ফর্সা হওয়ার জন্য সবচেয়ে ভালো সাবান
ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান সম্পর্কে এই পোস্টে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। যেসব সাবানে অলিভ অয়েল, সিয়া বাটার, এলোভেরা জেল এবং গ্লিসারিন থাকে সেই সাবান গুলো ময়শ্চারাইজিং সাবান। এই উপাদান যুক্ত সাবানগুলো ত্বককে কমল এবং নমনীয় রাখতে সাহায্য করে।
ফর্সা হওয়ার জন্য সবচেয়ে ভালো সাবান সর্ম্পকে- শীতকালে
ময়শ্চারাইজিং যুক্ত সাবানগুলো ব্যবহারের জন্য সবচেয়ে সেরা। কিন্তু
যাদের ত্বক শুষ্ক, তারা চাইলে সারা বছরই এই সমস্ত উপাদান যুক্ত সাবান গুলো
ব্যবহার করতে পারেন। এই উপাদান যুক্ত সাবান গুলো ত্বকের দাগ দাগ ভাব ও
তেলতেলে ভাব দূর করে এবং উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ ফর্সা হওয়ার জন্য সবচেয়ে ভালো সাবান
ফর্সা হওয়ার জন্য সবচেয়ে ভালো সাবান
ফর্সা হওয়ার জন্য সবচেয়ে ভালো সাবান সম্পর্কে আলোচনা করা যাক। বর্তমানে
মার্কেটে বিভিন্ন রকমের সাবান পাওয়া যায়।কিন্তু কোন সাবানের কি কাজ এবং কোন
ধরনের ত্বকের জন্য কেমন উপযুক্ত সেই সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে বুঝে সাবান বেছে
নিতে হবে। সাধারণত আমাদের ধুলা-বালি, দূষণএবং ঘামের কারণে ত্বকে সবচেয়ে
বেশি ময়লা হয়। সেই ধুলা-বালি, দূষণ এবং ঘাম দূর করতে আমরা সাবান
ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু ভুল সাবান ব্যবহারের কারণে আমার ত্বকের উল্টো আরো
ক্ষতি হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে- "ত্বকে পি.এইচ বা ক্ষারের মাত্রা ৪.৫
থেকে ৫.৫ এর মধ্যে হয়ে থাকে"। কিন্তু বেশিরভাগ সাবানের পি.এইচ ৯ থেকে
১১ হয়ে থাকে। যা ত্বকে ক্ষারের মাত্রা বাড়িয়ে ত্বকে নানা
ধরনের ক্ষতি করে।
চলুন এবার যে সাবান গুলো আমাদের জন্য উপকার সে বিষয়ে আলোচনা করা যাক। নিম সাবান-
নিম সাবান মুখসহ পুরো শরীরে ব্যবহার করা যায়। নিম সাবান মুখের ব্রণ এবং
ফুসকুড়ি সমস্যা দূর করতে সাহায্য করবে। আপনার ত্বককে নিখুঁত এবং দাগহীন রাখবে।
শরীরের খস-পাঁচড়ার সমস্যা দূর করবে নিম পাতার সাবান। এছাড়াও ত্বকের ভেতরে থাকা
ময়লা ও জীবাণু বের করে ফেলবে। ত্বকের নানা রকম সমস্যা দূর করতে এবং বারবার
ঘেমে যাওয়া থেকে রোধ করতে নিম পাতা সাবান খুবই উপকারী।
শুষ্ক ত্বকের জন্য আপনি চাইলে ডেটল সাবান ব্যবহার করতে পারেন। 'ডেটল সাবান'
কার্যকর ভাবে ময়লা, অমেধ্য এবং ব্যাকটেরিয়া দূর করে, যা
আপনাকে পরিষ্কার এবং সুন্দর একটি অনুভূতি দেয়। বিলাসবহুল ফেনা
ব্যবহার করুন। কারণ, এটি আপনার ত্বককে আলতো করে পরিষ্কার করবে, নরম এবং
কোমল বোধ করাবে। ডেটল সাবান শুষ্কতা রোধ করতে এবং সারাদিন আপনার ত্বককে
হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করবে। ত্বকের শুষ্কতা ভাবের জন্য ডেটল সাবান
সবচেয়ে উপকারী। এছাড়াও আপনি চাইলে ডাব সাবান ব্যবহার করতে পারেন। 'ডাব
সাবান' - ড্যামেজ স্ক্রিন রিপেয়ার করে, সানর্বান দূর করে ও ত্বকে থাকা
রেশ দূর করে এবং ত্বকের ইনফেকশন দ্রুত দূর করতে সাহায্য করে।
আরো পড়ুনঃ চুলের যত্নে কারি পাতার ব্যবহার
কোন সাবান মুখে মাখলে ফর্সা হওয়া যায়
আমরা ফর্সা হওয়ার জন্য নানা ধরনের সাবান মেখে থাকি। কিন্তু যে সাবানটা
ব্যবহার করবেন সে সাবান সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিতে হবে। কেননা, বিভিন্ন
সাবান আমাদের ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। কোন সাবান কি ধরনের ইফেক্ট ফেলবে এই সমস্ত
বিষয়গুলো জেনে সাবান ব্যবহার করা উচিত। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য,
এন্টি-ব্যাকটেরিয়াল সাবান অথবা ল্যাভেন্ডার, ক্যামোমাইল এবং
থাইমযুক্ত নির্দিষ্ট ফেস ক্লিনজার যুক্ত সাবান ব্যবহার করা উচিত। শুষ্ক
ত্বকের জন্য- এলোভেরা, কোকো মাখন,এভোকাডো অথবা উদ্ভিজ্জ তেল
রয়েছে এমন সাবান ব্যবহার করা উচিত। ভিটামিন 'সি' সমৃদ্ধ সাবান, এটি
শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যার ত্বকের কোষগুলোকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা
করবে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করবে।
'হাইড্রেটিং সাবান' শুষ্ক ত্বকের জন্য হাইডেটিং সাবান ব্যবহার করা
জরুরী। হাইড্রেটেড ত্বক উজ্জ্বল করে এবং প্রাণবন্ত দেখায়। 'ব্রণ
প্রতিরোধী সাবান' ব্রণযুক্ত ত্বকের জন্য ব্রণ প্রতিরোধী সাবান ত্বকের
অতিরিক্ত তেল এবং ময়লা দূর করে ব্রণ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। 'টোনার
যুক্ত সাবান' টোনার যুক্ত সাবান ত্বকের ph ভারসাম্য বজায় রাখতে
সাহায্য করে এবং ত্বক সুস্থ ও উজ্জ্বল দেখায়। তাই আমাদের উচিত যে
সাবান যে সমস্যার সমাধানের জন্য উপযোগী সে সাবান সে সমস্যার জন্য ব্যবহার করা।
যাতে করে আমাদের কোন সাইড ইফেক্ট না পড়ে। বিভিন্ন সাবানে বিভিন্ন রকম উপকরণ
মেশানো থাকে। এর জন্য আমাদের ভালোভাবে বুঝে সাবান ব্যবহার করতে হবে।
প্রতিদিন গোসলে সাবান ব্যবহার করা কি ভালো
গোসলের সময় কম বেশি আমরা সবাই সাবান ব্যবহার করে থাকি। যাতে ত্বকের মধ্যে জমে
থাকা ময়লা বা জীবণু ধুয়ে দূর হয়ে যায়। তবে প্রতিদিন ত্বকে
সাবান ব্যবহার করা কি ভালো চলুন আলোচনা করা যাক। প্রতিদিন নানা কাজে
সূত্রে আমরা অসংখ্য ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাসের সংস্পর্শে থাকি। সাবান মাখলে এসব
ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাসের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। শুধু ত্বকের উপর
খালি ময়লা জমে থাকে তা নয়। এগুলো ত্বকের ছিদ্রের মধ্যেও জমে থাকতে
পারে। সেই ময়লা এবং ধুলা-বালি গুলো ধুয়ে পরিষ্কার করে দেয় সাবান।
ত্বকের উপর প্রচুর মাইক্রোঅর্গানিজম থাকে। এগুলো ত্বকের রোগ
প্রতিরোধ তৈরি করে। বারবার সাবান মাখলে মাইক্রোঅর্গানিজম নষ্ট হয়ে যায়। এর
কারণে ত্বকের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আস্তে আস্তে কমে যেতে থাকে। ত্বক
হচ্ছে আমাদের দেহের সবচেয়ে বড় রোগ প্রতিরোধি অঙ্গ। ত্বক শরীরের ভেতরে
নানা অঙ্গের রোগের হাত থেকে বাঁচায়। বারবার সাবান মাখলে ত্বক
শুষ্ক হয়ে যায়। প্রায় বেশিরভাগ সাবানেই ক্ষার রয়েছে। সেগুলোতে কোন
ময়েশ্চারাইজার থাকে না, ফলে এমনটি ঘটে।সাবান প্রতিদিন ব্যবহার না করে, একদিন
পরপর ব্যবহার করা ভালো। এতে ত্বকের তেমন একটা ক্ষতি হবে না।
এলার্জি দূর করার জন্য সবচেয়ে ভালো সাবান
এলার্জি দূর করার জন্য গ্লিসারিন যুক্ত সাবান ব্যবহার করতে পারেন। নরমাল
কোনো সাবান বা লিকুইড ব্যবহার করা যাবে না।তবে আপনি চাইলে গোসলের পূর্বে যদি
সরিষার তেল লাগিয়ে নেন তাহলে নরমাল সাবান ব্যবহার করতে পারবেন।
এক্ষেত্রে গোসলের পর সাথে সাথে লোশন ব্যবহার করতে হবে। কিন্তু অনেকেই গোসলের পর
লোশন ব্যবহার করতে পছন্দ করেন না। এ কারণে ডাক্তারগণ সরাসরি গ্লিসারিনযুক্ত
যে সাবানগুলো আছে শুধুমাত্র সেগুলো ব্যবহার করতে বলেন। যদি
কোনো বাচ্চার শরীরে অতিরিক্ত এলার্জি সমস্যা দেখা দেয় তাহলে অলিভ অয়েল তেল
মাখিয়ে গোসল করাতে পারেন। গোসলের পর ভিজা অবস্থাতেই লোশন মাখিয়ে দিতে হবে।
যাদের স্কিন অনেক বেশি শুষ্ক তারা সবচেয়ে বেশি এলার্জিতে ভোগেন। যে কারণে
সাবানের বিষয়ে গুরুত্বটা একটু বেশি দিতে হবে। সবসময় চেষ্টা করতে হবে
গ্লিসারিন যুক্ত সাবান ব্যবহার করতে। এলার্জি ত্বকের জন্য "Antabax Antibacterial
Soap" ব্যবহার করতে পারেন। এটি জীবাণুনাশক সাবান, যা ত্বকের
উপর থেকে জীবাণু, ব্যাকটেরিয়া এবং বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর
মাইক্রোঅর্গানিজম দূর করে এবং এলার্জির উপসর্গগুলো কমাতে সাহায্য করে।
সাধারণত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে এই সাবান খুবই উপকারী।
সাবান দিয়ে মুখ ধোয়া কি নিরাপদ
আমাদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে মুখের ত্বক শরীরের অন্যান্য অংশের তুলনায়
বেশি সূক্ষ্ম এবং কোমল। সুতরাং এটা মাথায় রাখতে হবে যে আপনার মুখের
ত্বকে জ্বালাতন করতে পারে এবং অন্যান্য সমস্যা যেমন শুষ্ক ত্বক, চুলকানি এবং
ব্রেক আউটের কারণ হতে পারে এমন সাবান ব্যবহার করা যাবে না। শুধু সাবান নয়, শরীর
পরিষ্কার করার জন্য ব্যবহার করেন তা আপনার ত্বকের জন্য উপযুক্ত নাও হতে
পারে। মুখের জন্য একটি মৃদু ট্রেকচার সহ একটি ক্লিনজার প্রয়োজন যা ত্বকের
প্রাকৃতিক তেল দূর করবে না এবং ত্বককে নরম ও মশ্চারাইজ রাখতে সাহায্য
করবে।
ত্বককে শুধু ময়লা, জীবাণু অথবা ব্যাকটেরিয়া মুক্ত রাখা উচিত। তবে
ত্বক পরিষ্কার রাখার জন্য আমরা বিভিন্ন ধরনের সাবান ব্যবহার করে ভুল করে থাকি।
শরীরে সাবান ব্যবহার করা সাধারণ ব্যাপার হলেও সাবান দিয়ে সব সময় মুখ ধোয়া উচিত
নয়।এতে করে ত্বকের ক্ষতি হতে পারে, ত্বক রুক্ষ হয়ে যেতে পারে। তাই আমাদের
ভালোভাবে বুঝে তারপরে সাবান নির্বাচন করে ব্যবহার করতে হবে। প্রতিদিন সাবান
দিয়ে মুখ ধোয়া যাবে না। একদিন পরপর সাবান দিয়ে মুখ পরিষ্কার করা যাবে। সব সময়
আমাদের খেয়াল রাখতে হবে, যাতে করে ত্বকে কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া জিনিস
ব্যবহার না করা হয়।
ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি সাবান
ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি সাবানের মধ্যে "Dr. Davey Papaya Whiteing Soap" অন্যতম।
এই সাবান ব্যবহার করে আপনি আপনার ত্বক ফর্সা করতে পারবেন। ত্বকের উজ্জ্বলতা
বৃদ্ধি করতে পারবেন। এ সাবান আপনার মুখের ব্রণের দাগ দূর করতে সহায়তা করবে। রোদে
পোড়া ও আগুনে পোড়া দাগ দূর করতে সাহায্য করবে। ঘাড়, বগল, হাঁটু সমস্ত
জায়গার কালো দাগ সহজে দূর করতে সাহায্য করবে। এই সাবানটি ব্যবহার করে মেছতার
দাগ দূর করা যায়।চোখের নিজের কালো দাগ দূর করা যায়। ত্বকের তৈলাক্ত
ভাব সহজে দূর করে।
আপনার ত্বককে সুন্দর এবং নমনীয় করতে এই সাবানটি অনেক সহায়তা করবে। এই
সাবানের মাধ্যমে আপনার সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে পারবেন। এই ডাক্তারি সাবানটি
আমাদের সকলের ব্যবহার করা উচিত। কেননা এটি সমস্ত ভালো উপকরণ দিয়েই তৈরি করা
হয়। এই সাবানে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। তাই সহজেই যে কোনো সমস্যা
দূর করা যায়। এই সাবানের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন 'এ', 'সি' এবং
'ই' যা আপনার ত্বককে ফর্সা করবে। এই সাবান মুখে ব্যবহার করে মুখের
সমস্ত দাগ দূর করতে পারবেন। ত্বকের অয়েল কন্ট্রোল করতে সাহায্য করবে।
আরো পড়ুনঃ প্রতিদিন গোসলে সাবান ব্যবহার করা কি ভালো
কোন সাবান মাখলে ফর্সা হওয়া যায়
মুখের যাবতীয় সমস্যার দূর করার জন্য আপনি চাইলে "DXN Ganozhi
Soap" ব্যবহার করতে পারেন। এটি ১০০% ন্যাচারাল একটি
প্রোডাক্ট। বিশ্ব বিখ্যাত মালয়েশিয়ান কোম্পানি "মাশরুমের
সাবান" এটি। এই সাবানটি আপনার মুখের যাবতীয় সমস্যা সমাধান করতে
সাহায্য করবে। যেকোনো ধরনের ব্রণের দাগ এবং মেছতার দাগ দূর করতে
সাহায্য করবে। এলার্জি নিবারণ করতে সাহায্য করবে। আপনার ত্বক থেকে ক্ষতিকর টক্সিন
বের করে দিবে।
ব্ল্যাকহেড দূর করতে সহায়তা করবে। মুখের কালো দাগ গুলো দূর করে দিবে। এই
সাবানটি আপনার মুখের আদ্রতা বজায় রাখবে। আপনার ত্বককে সুন্দর এবং কোমল রাখতে
সহায়তা করবে। এই সাবান আপনার চেহারায় সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলবে। এই সাবান
ব্যবহার করে আপনি আপনার ত্বককে সহজেই ফর্সা করতে পারবেন।
ফর্সা হওয়ার জন্য সবচেয়ে ভালো সাবান-শেষ কথা
ফর্সা হওয়ার জন্য সবচেয়ে ভালো সাবান সম্পর্কে এই পোস্টে বিস্তারিত আলোচনা
করা হয়েছে। আমরা ফর্সা হওয়ার জন্য নানা ধরনের সাবান মেখে থাকি। কিন্তু যে
সাবানটা ব্যবহার করবেন সে সাবান সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিতে হবে। কেননা,
বিভিন্ন সাবান আমাদের ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। কোন সাবান কি ধরনের ইফেক্ট ফেলবে এই
সমস্ত বিষয়গুলো জেনে সাবান ব্যবহার করা উচিত। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য,
এন্টি-ব্যাকটেরিয়াল সাবান অথবা ল্যাভেন্ডার, ক্যামোমাইল এবং
থাইমযুক্ত নির্দিষ্ট ফেস ক্লিনজার যুক্ত সাবান ব্যবহার করা উচিত।
ফর্সা হওয়ার জন্য সবচেয়ে ভালো সাবান সর্ম্পকে। ত্বককে শুধু
ময়লা, জীবাণু অথবা ব্যাকটেরিয়া মুক্ত রাখা উচিত। তবে ত্বক পরিষ্কার
রাখার জন্য আমরা বিভিন্ন ধরনের সাবান ব্যবহার করে ভুল করে থাকি। শরীরে সাবান
ব্যবহার করা সাধারণ ব্যাপার হলেও সাবান দিয়ে সব সময় মুখ ধোয়া উচিত
নয়। এতে করে ত্বকের ক্ষতি হতে পারে, ত্বক রুক্ষ হয়ে যেতে পারে। তাই আমাদের
ভালোভাবে বুঝে তারপরে সাবান নির্বাচন করে ব্যবহার করতে হবে। প্রতিদিন সাবান
দিয়ে মুখ ধোয়া যাবে না। একদিন পরপর সাবান দিয়ে মুখ পরিষ্কার করা যাবে। পোস্টটি
পড়ে ভালো লাগলে নিচে মন্ত্যব করতে পারেন।
আপনি দুর্দান্ত আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url