ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান - কিভাবে করতে হয় বিস্তারিত জেনে নিন

ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। অনলাইনের মাধ্যমে জমি-জমার সকল তথ্য যাচাই-বাছাই করার মাধ্যমই হচ্ছে ই-পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান। বর্তমানে আধুনিকতার যুগে সবকিছুর মতোই জমি-জমার তথ্য যাচাই-বাছাই করার জন্য এই পদ্ধতি চালু হয়েছে।


ই-পর্চা-খতিয়ান-অনুসন্ধান.webp

বর্তমানে আপনি অনলাইনে মাধ্যমে ঘরে বসে ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারবেন, আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে। এর জন্য এখন আর আপনাকে কারো কাছে যেতে হবে না এবং কোথাও টাকা খরচ করতে হবে না। এই পোস্টের মধ্যে সমস্ত বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

পোস্ট সূচিপত্রঃ এই পোস্ট পড়ে যা যা জানতে পারবেন

ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান

বর্তমানে এখন বিভিন্ন ধরনের কাজ অনলাইনের মাধ্যমে সম্পূর্ণ করা হয়। অনলাইনের মাধ্যমে যেকোনো কাজ খুব সহজে এবং দ্রুত সম্পূর্ণ করা যাচ্ছে। বর্তমানে স্কুল-কলেজের সকল তথ্য যেমন- ভর্তির আবেদন, ভর্তির ফরম তোলা, স্কুল কলেজের ফি দেওয়া সমস্ত কিছু অনলাইনের মাধ্যমে সম্পূর্ণ হচ্ছে। আরো বিভিন্ন ধরনের কাজ অনলাইনের মাধ্যমে সম্পূর্ণ করা হয়।

অন্য সব কিছুর মতো আধুনিকতার সাথে তাল মিলিয়ে জমি-জমার তথ্য যাচাই-বাছাই করণ পদ্ধতিতেও আধুনিকতা তৈরি হয়েছে।বর্তমানে জমি-জমার সকল তথ্য যাচাই-বাছাই করার জন্য অনলাইনে একটি মাধ্যম তৈরি হয়েছে। এই মাধ্যমটির নাম হচ্ছে ই-পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান। এখন জমি-জমার তথ্য যাচাই-বাছাই করার জন্য কোথাও যেতে হয় না। বর্তমানে ঘরে বসেই মোবাইল ফোন দিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে জমি-জমার যে কোনো তথ্য যাচাই-বাছাই করা যায়।

আপনার যদি কোথাও জমি থাকে এবং সেটি অনলাইনের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করতে চান তবে সেটি খতিয়ান দরকার হবে।আবার যদি কোনো জমি ক্রয় বিক্রয় করতে চান, তাহলে খতিয়ান প্রয়োজন হবে। বর্তমানে আপনি চাইলে অল্প কিছু ডকুমেন্ট দিয়ে আপনার সেই জমিটির সকল ধরনের ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারবেন। আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে। আপনি চাইলে কিছু টাকা খরচ করে উক্ত খতিয়ানটির অরজিনাল কপি হোম ডেলিভারি নিতে পারবেন। কিন্তু করে কারো কাছে যাওয়া লাগবেনা এবং অন্য কারো সাহায্য লাগবে না।

ই-পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান করতে কি কি লাগে

ই-পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান করার জন্য খুব বেশি ডকুমেন্ট দরকার হয় না। সাধারণত জমির স্থায়ী ঠিকানা সবারই জানা থাকে।জমির স্থায়ী ঠিকানা জানা খুবই জরুরী অনলাইনের মাধ্যমে খতিয়ান অনুসন্ধান করার জন্য। প্রথমেই জমির স্থায়ী ঠিকানা থাকতে হবে। তারপরে জমির খতিয়ানের যেকোনো একটি তথ্য জানা থাকতে হবে। যে কোনো তথ্য বলতে বোঝানো হচ্ছে, আমরা সবাই জানি প্রতিটা খতিয়ানের একটি করে নং থাকে। সেই নং টিতে থাকে জমির দাগ নাম্বার এবং মালিকানার নাম।

ই-পর্চা-খতিয়ান-অনুসন্ধান.webp

যেকোনো ধরনের খতিয়ানে এই তিনটি তথ্য দেওয়া থাকে। আপনি যে কোনো ধরনের ই-পর্চা খতিয়ান অনলাইনের মাধ্যমে অনুসন্ধান করতে চাইলে, আপনাকে উক্ত তিনটি বিষয় সর্ম্পকে জানতে হবে। অনলাইনের মাধ্যমে অনুসন্ধান করতে হলে অবশ্যই নির্ভুলভাবে তথ্যগুলো দিতে হবে। উক্ত তিনটি তথ্যের মধ্যে যেকোনো একটি সঠিকভাবে এবং নির্ভুলভাবে জানা থাকতে হবে।

ই-পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান করতে প্রয়োজনঃ

জমির ঠিকানা-

জমির ঠিকানা #
বিভাগ .....................
জেলা ....................
উপজেলা ...................
মৌজা ....................
খতিয়ান তথ্য- (যেকোনো একটি)

খতিয়ান তথ্য #
মালিকানা নাম .........................
দাগ নম্বর .........................
খতিয়ান নম্বর .........................
ই-পর্চা খতিয়ান অনলাইনের মাধ্যমে অনুসন্ধান করতে হলে, উক্ত তথ্যগুলো আপনার জানা থাকতে হবে। আপনি অনলাইনে মাধ্যমে মোবাইল ফোন দিয়ে অথবা ভূমি অফিসের ওয়েবসাইট থেকে নির্ভুলভাবে ই-পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারবেন।

ই-পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান করার পদ্ধতি

সাধারণত ই-পর্চা খতিয়ান দুইটি উপায়ে অনুসন্ধান করা যায়। একটি হচ্ছে ভূমি অফিসের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এবং আরেকটি মোবাইল ফোনে অ্যাপের মাধ্যমে। এই পোস্টের মাধ্যমে DLRMS ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কিভাবে ই-পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান করতে হয়, তা জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব। DLRMS ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ই-পর্চা অনুসন্ধান করতে হলে আপনার কাছে একটি মোবাইল ফোন থাকতে হবে। আপনি মোবাইল ফোনের মাধ্যমে যে কোনো একটি ব্রাউজারে, যেমন- Chrome, Opera, FireFox এবং Safari ইত্যাদি।

কিভাবে DLRMS ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ই-পর্চা অনুসন্ধান করতে হয় চলুন আলোচনা করা যাক-

  • প্রথমত উক্ত ব্রাউজারগুলোতে প্রবেশ করতে হবে, তারপর সার্চবারে "dlrms land gov bd" এটি লিখে সার্চ করতে হবে। প্রথমে যেই ওয়েবসাইটটা আসবে সেই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে।
  • ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর ওয়েবসাইটের মেনু বার থেকে সার্ভে খতিয়ান মেনুটি বাছাই করতে হবে।
  • তারপরে আপনার সঠিক ঠিকানাটি পর্যায়ক্রমে বাছাই করতে হবে, যেমন- বিভাগ, জেলা এবং উপজেলা সঠিকভাবে বাছাই করে নিতে হবে।
  • তারপর আপনার প্রতি অনেক ধরন বাছাই করতে হবে, এখানে আপনি সব ধরনের খতিয়ান দেখতে পাবেন। কিন্তু আপনি যে খতিয়ান অনুসন্ধান করতে চান, এখানে সেটা বাছাই করে নিতে হবে।
  • নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান করার জন্য, ওয়েবসাইটের মেনু বার থেকে নামজারি খতিয়ান অপশনটি বেছে নিতে হবে।
  • আপনার জমির মৌজা বাছাই করে নিতে হবে।
  • তারপরে আপনাকে খতিয়ানের তালিকা অপশনে থাকা ফাঁকা বক্সটিতে আপনার খতিয়ান নম্বরটি বোঝাতে হবে।
  • তারপরে খুঁজুন বাটন দেখতে পাবেন, সেখানে ক্লিক করতে হবে। তাহলেই আপনার ই-পর্চা খতিয়ানের সমস্ত তথ্য দেখতে পাবেন।
  • যদি আপনার খতিয়ান নম্বর জানা না থাকে, তাহলে অনুসন্ধান বাটনে চাপ দিতে হবে। তারপর আরো দুটি অপশন দেখতে পাবেন যেমন- দাগ নম্বর এবং মালিকানা নাম। 
  • তারপরে একটি অনুসন্ধান করার অপশন আসবে। আপনার কাছে যেই তথ্য থাকবে সেটা ফাঁকা স্থানে লিখতে হবে, তারপরে খুঁজুন বাটনে চাপ দিতে হবে। তাহলে আপনি তথ্যগুলো দেখতে পাবেন।

আপনি যদি শুধুমাত্র ই-পর্চা খতিয়ানটি অনুসন্ধান করতে চান, তাহলে এখানে আপনার অনুসন্ধানকৃত ই-পর্চার সমস্ত তথ্য দেখতে পারবেন। আপনি চাইলে অনলাইন কপি অথবা অরিজিনাল কপি নিতে পারবেন। অনলাইন কপি অথবা অরজিনাল কপি নিতে হলে, ঝুড়িতে রাখুন বাটন দেখতে পাবেন, সেখানে চাপ দিতে হবে। তারপর অ্যাকাউন্ট থেকে আবেদন করতে হবে। ই-পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান করা এতটুকুই।

ই-পর্চা খতিয়ান আবেদন ও ডাউনলোড করতে প্রয়োজন

ই-পর্চা খতিয়ান ডাউনলোড করার জন্য আপনার ব্যক্তিগত কিছু তথ্য প্রয়োজন হবে। যেমন-

প্রয়োজনীয় তথ্য #
আপনার নাম (ইংরেজীতে) ..........................................
ভোটার আইডি কার্ড নম্বর ..........................................
জন্ম তারিখ ...........................................
মোবাইল নম্বর .............................................
ই-মেইল ............................................
ঠিকানা ..............................................
এই সমস্ত তথ্য গুলো ই-পর্চা আবেদন এবং ডাউনলোড করতে প্রয়োজন হবে। আপনার ব্যক্তিগত তথ্য গুলো সঠিকভাবে দিয়ে এবং নির্ভুলভাবে পূরণ করে ডাউনলোড করার আবেদন সম্পন্ন করতে হবে।

ই-পর্চা খতিয়ান ডাউনলোডের আবেদন প্রক্রিয়া-

ই-পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান কিভাবে করতে হয় তা ইতিমধ্যে দেখানো হয়েছে। একদম শেষে যখন খতিয়ানের তথ্য দেখতে পাবেন, সেখান থেকে খতিয়ান আবেদন বাটনে চাপ দিয়ে পরের অপশনে যেতে হবে এবং খতিয়ান ডাউনলোড আবেদনটি সম্পূর্ণ করতে হবে। খতিয়ান আবেদন বাটনে চাপ দেওয়ার পর একটি ফর্ম আসবে, সেটা আপনাকে নির্ভুলভাবে পূরণ করতে হবে।

  • প্রথমত আপনাকে আপনার ভোটার আইডি কার্ডেন নম্বর, আপনার নাম (ইংরেজিতে), আপনার জন্ম তারিখ এবং নাম্বার দিয়ে যাচাই বাটনে চাপ দিতে হবে।
  • দ্বিতীয়ত আপনার খতিয়ান পাওয়ার টি বাছাই করতে হবে, অনলাইন কপি ডাউনলোড করার জন্য অনলাইন কপি বাটনে ক্লিক করতে হবে। এবং অরজিনাল কপি ডাউনলোড করার জন্য সার্টিফাইড কপি বাটনে ক্লিক করতে হবে।
  • সার্টিফাইড কপি ভূমি অফিসের মাধ্যমে ডেলিভারি নিতে হলে কাউন্টার অপশনে চাপ দিতে হবে। তারপরে পোষ্ট অফিসের মাধ্যমে খতিয়ানের অরজিনাল কপি হোম ডেলিভারি পেতে ডাকযোগ বাটনে চাপ দিতে হবে।
  • তারপরে আপনার নির্দিষ্ট ঠিকানাটি দিতে হবে।
  • তারপর আপনাকে আবেদন ফ্রি পেমেন্ট করতে হবে। পেমেন্ট করার জন্য পরবর্তী ধাপে যেতে হবে, সেখানে যে কোনো একটি মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্টের মাধ্যমে পেমেন্ট করতে পারবেন।
  • অনলাইন কপি ফি ১০০ টাকা, অরিজিনাল কপি ভূমি অফিস থেকে ডেলিভারি নিলে ১০০ টাকা ফি দিতে হবে এবং ডাকযোগের মাধ্যমে ডেলিভারি নিলে ১৪০ টাকা দিতে হবে।
  • পেমেন্ট করার পরে আপনার খতিয়ানটি ডাউনলোড করতে পারবেন। অরজিনাল কপিটি ৮ থেকে ১০ দিনের মধ্যে ডাকযোগের মাধ্যমে ডেলিভারি পেয়ে যাবেন।

এই সমস্ত নিয়ম কানুন গুলো মেনে এবং ধাপ গুলো পূরণ করে ঘরে বসে খুব সহজেই মোবাইল ফোনের মাধ্যমে অনলাইনে ই-পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারবেন এবং ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। আবার আপনি চাইলে অরিজিনাল সার্টিফাইড কপিটি হোম ডেলিভারি নিতে পারবেন।

জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করুন

আপনার যদি কোথাও জমি থাকে এবং সেটি অনলাইনের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করতে চান তবে সেটি খতিয়ান দরকার হবে।আবার যদি কোনো জমি ক্রয় বিক্রয় করতে চান, তাহলে খতিয়ান প্রয়োজন হবে। বর্তমানে আপনি চাইলে অল্প কিছু ডকুমেন্ট দিয়ে আপনার সেই জমিটির সকল ধরনের খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারবেন। আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে। আপনি চাইলে কিছু টাকা খরচ করে উক্ত খতিয়ানটির অরজিনাল কপি হোম ডেলিভারি নিতে পারবেন। কিন্তু করে কারো কাছে যাওয়া লাগবেনা এবং অন্য কারো সাহায্য লাগবে না।

আপনার খতিয়ানটির যেকোনো একটি তথ্য জানলেই হবে। যে কোনো একটি তথ্যের মাধ্যমেই আপনি জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারবেন। আপনি ঘরে বসে মোবাইলের মাধ্যমে জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারবেন। এর জন্য আপনার মোবাইলে থাকা যে কোনো একটি ব্রাউজার দিয়ে গিয়ে সার্চ বাড়ে সার্চ করতে হবে "Epocha Gov BD" লিখে। প্রথমবার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে আপনার ঠিকানাটি বাছাই করে নিতে হবে। তারপর আপনার কাছে থাকা যে কোনো একটি তথ্য সাবমিট করে খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারবেন করতে পারবেন।

জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করার পদ্ধতি-

  • ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর ওয়েবসাইটের মেনু বার থেকে সার্ভে খতিয়ান মেনুটি বাছাই করতে হবে।
  • তারপরে আপনার সঠিক ঠিকানাটি পর্যায়ক্রমে বাছাই করতে হবে, যেমন- বিভাগ, জেলা এবং উপজেলা সঠিকভাবে বাছাই করে নিতে হবে।
  • তারপর আপনার প্রতি অনেক ধরন বাছাই করতে হবে, এখানে আপনি সব ধরনের খতিয়ান দেখতে পাবেন। কিন্তু আপনি যে খতিয়ান অনুসন্ধান করতে চান, এখানে সেটা বাছাই করে নিতে হবে।
  • আপনার জমির মৌজা বাছাই করে নিতে হবে।
  • তারপরে আপনাকে খতিয়ানের তালিকা অপশনে থাকা ফাঁকা বক্সটিতে আপনার খতিয়ান নম্বরটি বোঝাতে হবে।
  • তারপরে খুঁজুন বাটন দেখতে পাবেন, সেখানে ক্লিক করতে হবে। তাহলেই আপনার জমির  খতিয়ানের সমস্ত তথ্য দেখতে পাবেন।
  • যদি আপনার খতিয়ান নম্বর জানা না থাকে, তাহলে অনুসন্ধান বাটনে চাপ দিতে হবে। তারপর আরো দুটি অপশন দেখতে পাবেন যেমন- দাগ নম্বর এবং মালিকানা নাম। 
  • তারপরে একটি অনুসন্ধান করার অপশন আসবে। আপনার কাছে যেই তথ্য থাকবে সেটা ফাঁকা স্থানে লিখতে হবে, তারপরে খুঁজুন বাটনে চাপ দিতে হবে। তাহলে আপনি তথ্যগুলো দেখতে পাবেন।

আপনি যদি শুধুমাত্র জমির খতিয়ানটি অনুসন্ধান করতে চান, তাহলে এখানে আপনার অনুসন্ধানকৃত জমির সমস্ত তথ্য দেখতে পারবেন। আপনি চাইলে অনলাইন কপি অথবা অরিজিনাল কপি নিতে পারবেন। অনলাইন কপি অথবা অরজিনাল কপি নিতে হলে, ঝুড়িতে রাখুন বাটন দেখতে পাবেন, সেখানে চাপ দিতে হবে। তারপর অ্যাকাউন্ট থেকে আবেদন করতে হবে। জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করা এতটুকুই।

জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করতে কি কি লাগে

জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করার জন্য খুব বেশি ডকুমেন্ট দরকার হয় না। সাধারণত জমির স্থায়ী ঠিকানা সবারই জানা থাকে।জমির স্থায়ী ঠিকানা জানা খুবই জরুরী অনলাইনের মাধ্যমে খতিয়ান অনুসন্ধান করার জন্য। প্রথমেই জমির স্থায়ী ঠিকানা থাকতে হবে। তারপরে জমির খতিয়ানের যেকোনো একটি তথ্য জানা থাকতে হবে। যে কোনো তথ্য বলতে বোঝানো হচ্ছে, আমরা সবাই জানি প্রতিটা খতিয়ানের একটি করে নং থাকে। সেই নং টিতে থাকে জমির দাগ নাম্বার এবং মালিকানার নাম।

যেকোনো ধরনের খতিয়ানে এই তিনটি তথ্য দেওয়া থাকে। আপনি যে কোনো ধরনের জমির খতিয়ান অনলাইনের মাধ্যমে অনুসন্ধান করতে চাইলে, আপনাকে উক্ত তিনটি বিষয় সর্ম্পকে জানতে হবে। অনলাইনের মাধ্যমে অনুসন্ধান করতে হলে অবশ্যই নির্ভুলভাবে তথ্যগুলো দিতে হবে। উক্ত তিনটি তথ্যের মধ্যে যেকোনো একটি সঠিকভাবে এবং নির্ভুলভাবে জানা থাকতে হবে।

জমির খতিয়ান আবেদন ও ডাউনলোড করতে প্রয়োজন

জমির খতিয়ান অনুসন্ধান কিভাবে করতে হয় তা ইতিমধ্যে দেখানো হয়েছে। একদম শেষে যখন খতিয়ানের তথ্য দেখতে পাবেন, সেখান থেকে খতিয়ান আবেদন বাটনে চাপ দিয়ে পরের অপশনে যেতে হবে এবং খতিয়ান ডাউনলোড আবেদনটি সম্পূর্ণ করতে হবে। খতিয়ান আবেদন বাটনে চাপ দেওয়ার পর একটি ফর্ম আসবে, সেটা আপনাকে নির্ভুলভাবে পূরণ করতে হবে।

  • প্রথমত আপনাকে আপনার ভোটার আইডি কার্ডেন নম্বর, আপনার নাম (ইংরেজিতে), আপনার জন্ম তারিখ এবং নাম্বার দিয়ে যাচাই বাটনে চাপ দিতে হবে।
  • দ্বিতীয়ত আপনার খতিয়ান পাওয়ার টি বাছাই করতে হবে, অনলাইন কপি ডাউনলোড করার জন্য অনলাইন কপি বাটনে ক্লিক করতে হবে। এবং অরজিনাল কপি ডাউনলোড করার জন্য সার্টিফাইড কপি বাটনে ক্লিক করতে হবে।
  • সার্টিফাইড কপি ভূমি অফিসের মাধ্যমে ডেলিভারি নিতে হলে কাউন্টার অপশনে চাপ দিতে হবে। তারপরে পোষ্ট অফিসের মাধ্যমে খতিয়ানের অরজিনাল কপি হোম ডেলিভারি পেতে ডাকযোগ বাটনে চাপ দিতে হবে।
  • তারপরে আপনার নির্দিষ্ট ঠিকানাটি দিতে হবে।
  • তারপর আপনাকে আবেদন ফ্রি পেমেন্ট করতে হবে। পেমেন্ট করার জন্য পরবর্তী ধাপে যেতে হবে, সেখানে যে কোনো একটি মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্টের মাধ্যমে পেমেন্ট করতে পারবেন।
  • অনলাইন কপি ফি ১০০ টাকা, অরিজিনাল কপি ভূমি অফিস থেকে ডেলিভারি নিলে ১০০ টাকা ফি দিতে হবে এবং ডাকযোগের মাধ্যমে ডেলিভারি নিলে ১৪০ টাকা দিতে হবে।
  • পেমেন্ট করার পরে আপনার খতিয়ানটি ডাউনলোড করতে পারবেন। অরজিনাল কপিটি ৮ থেকে ১০ দিনের মধ্যে ডাকযোগের মাধ্যমে ডেলিভারি পেয়ে যাবেন।

এই সমস্ত নিয়ম কানুন গুলো মেনে এবং ধাপ গুলো পূরণ করে ঘরে বসে খুব সহজেই মোবাইল ফোনের মাধ্যমে অনলাইনে জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারবেন এবং ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। আবার আপনি চাইলে অরিজিনাল সার্টিফাইড কপিটি হোম ডেলিভারি নিতে পারবেন।

নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান করুন

কোনো জমি ক্রয় করার পর সবাই চেষ্টা করে নামজারি করে নেওয়ার। ই- নামধারী করার পর অনেকে চেক করতে চাই, উক্ত নামজারি করতে আমি তৈরি হয়েছে কি না। আবার অনেকেরই নামজারি খতিয়ানটি হারিয়ে যায় অথবা নষ্ট হয়ে যায়। তারা অনেকে চেষ্টা করেন, অনলাইনের মাধ্যমে অনলাইনে নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান করতে। আপনি যদি ই-নামজারি করতে চান, তাহলে আপনি পোষ্টের মাধ্যমে জানতে পারবেন কিভাবে নামজারি করতে হয়। এবং ডাউনলোড করতেও পারবেন।

আপনার যদি কোথাও জমি থাকে এবং সেটি অনলাইনের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করতে চান তবে সেটি খতিয়ান দরকার হবে।আবার যদি কোনো জমি ক্রয় বিক্রয় করতে চান, তাহলে খতিয়ান প্রয়োজন হবে। বর্তমানে আপনি চাইলে অল্প কিছু ডকুমেন্ট দিয়ে আপনার সেই জমিটির নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারবেন। আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে। আপনি চাইলে কিছু টাকা খরচ করে উক্ত খতিয়ানটির অরজিনাল কপি হোম ডেলিভারি নিতে পারবেন। কিন্তু করে কারো কাছে যাওয়া লাগবেনা এবং অন্য কারো সাহায্য লাগবে না।

হারিয়ে যাওয়া অথবা নষ্ট হয়ে যাওয়া, পুরাতন এবং নতুন যেকোনো ধরনেরই খতিয়ান অনুসন্ধান করতে একই ধরনের তথ্য প্রয়োজন হয়। যেমন-

জমির ঠিকানা-

জমির ঠিকানা #
বিভাগ ...................
জেলা ...................
উপজেলা ...................
মৌজা ....................
খতিয়ান তথ্য- (যেকোনো একটি)
খতিয়ান তথ্য #
মালিকানা নাম ...............................
দাগ নম্বর ..............................
খতিয়ান নম্বর ...............................

নামজারি খতিয়ান অনলাইনের মাধ্যমে অনুসন্ধান করতে হলে, উক্ত তথ্যগুলো আপনার জানা থাকতে হবে। আপনি অনলাইনে মাধ্যমে মোবাইল ফোন দিয়ে অথবা ভূমি অফিসের ওয়েবসাইট থেকে নির্ভুলভাবে ই-পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারবেন।

নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান করার পদ্ধতি

সাধারণত নামজারি খতিয়ান দুইটি উপায়ে অনুসন্ধান করা যায়। একটি হচ্ছে ভূমি অফিসের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এবং আরেকটি মোবাইল ফোনে অ্যাপের মাধ্যমে। এই পোস্টের মাধ্যমে DLRMS ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কিভাবে ই-পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান করতে হয়, তা জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব। DLRMS ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ই-পর্চা অনুসন্ধান করতে হলে আপনার কাছে একটি মোবাইল ফোন থাকতে হবে। আপনি মোবাইল ফোনের মাধ্যমে যে কোনো একটি ব্রাউজারে, যেমন- Chrome, Opera, FireFox এবং Safari ইত্যাদি।

  • ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর ওয়েবসাইটের মেনু বার থেকে সার্ভে খতিয়ান মেনুটি বাছাই করতে হবে।
  • তারপরে আপনার সঠিক ঠিকানাটি পর্যায়ক্রমে বাছাই করতে হবে, যেমন- বিভাগ, জেলা এবং উপজেলা সঠিকভাবে বাছাই করে নিতে হবে।
  • তারপর আপনার প্রতি অনেক ধরন বাছাই করতে হবে, এখানে আপনি সব ধরনের খতিয়ান দেখতে পাবেন। কিন্তু আপনি যে খতিয়ান অনুসন্ধান করতে চান, এখানে সেটা বাছাই করে নিতে হবে।
  • আপনার জমির মৌজা বাছাই করে নিতে হবে।
  • তারপরে আপনাকে খতিয়ানের তালিকা অপশনে থাকা ফাঁকা বক্সটিতে আপনার খতিয়ান নম্বরটি বোঝাতে হবে।
  • তারপরে খুঁজুন বাটন দেখতে পাবেন, সেখানে ক্লিক করতে হবে। তাহলেই আপনার জমির  খতিয়ানের সমস্ত তথ্য দেখতে পাবেন।
  • যদি আপনার খতিয়ান নম্বর জানা না থাকে, তাহলে অনুসন্ধান বাটনে চাপ দিতে হবে। তারপর আরো দুটি অপশন দেখতে পাবেন যেমন- দাগ নম্বর এবং মালিকানা নাম। 
  • তারপরে একটি অনুসন্ধান করার অপশন আসবে। আপনার কাছে যেই তথ্য থাকবে সেটা ফাঁকা স্থানে লিখতে হবে, তারপরে খুঁজুন বাটনে চাপ দিতে হবে। তাহলে আপনি তথ্যগুলো দেখতে পাবেন।

আপনি যদি শুধুমাত্র জমির খতিয়ানটি অনুসন্ধান করতে চান, তাহলে এখানে আপনার অনুসন্ধানকৃত জমির সমস্ত তথ্য দেখতে পারবেন। আপনি চাইলে অনলাইন কপি অথবা অরিজিনাল কপি নিতে পারবেন। অনলাইন কপি অথবা অরজিনাল কপি নিতে হলে, ঝুড়িতে রাখুন বাটন দেখতে পাবেন, সেখানে চাপ দিতে হবে। তারপর অ্যাকাউন্ট থেকে আবেদন করতে হবে।ই-নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান করা এতটুকুই।

নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান করতে কি কি লাগে

নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান করার জন্য খুব বেশি ডকুমেন্ট দরকার হয় না। সাধারণত জমির স্থায়ী ঠিকানা সবারই জানা থাকে।জমির স্থায়ী ঠিকানা জানা খুবই জরুরী অনলাইনের মাধ্যমে খতিয়ান অনুসন্ধান করার জন্য। প্রথমেই জমির স্থায়ী ঠিকানা থাকতে হবে। তারপরে জমি খতিয়ানের যেকোনো একটি তথ্য জানা থাকতে হবে। যে কোনো তথ্য বলতে বোঝানো হচ্ছে, আমরা সবাই জানি প্রতিটা খতিয়ানের একটি করে নং থাকে। সেই নং টিতে থাকে জমির দাগ নাম্বার এবং মালিকানার নাম।

যেকোনো ধরনের খতিয়ানে এই তিনটি তথ্য দেওয়া থাকে। আপনি যে কোনো ধরনের জমির খতিয়ান অনলাইনের মাধ্যমে অনুসন্ধান করতে চাইলে, আপনাকে উক্ত তিনটি বিষয় সর্ম্পকে জানতে হবে। অনলাইনের মাধ্যমে অনুসন্ধান করতে হলে অবশ্যই নির্ভুলভাবে তথ্যগুলো দিতে হবে। উক্ত তিনটি তথ্যের মধ্যে যেকোনো একটি সঠিকভাবে এবং নির্ভুলভাবে জানা থাকতে হবে।

নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান ডাউনলোড পদ্ধতি

নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান কিভাবে করতে হয় তা ইতিমধ্যে দেখানো হয়েছে। একদম শেষে যখন খতিয়ানের তথ্য দেখতে পাবেন, সেখান থেকে খতিয়ান আবেদন বাটনে চাপ দিয়ে পরের অপশনে যেতে হবে এবং খতিয়ান ডাউনলোড আবেদনটি সম্পূর্ণ করতে হবে। খতিয়ান আবেদন বাটনে চাপ দেওয়ার পর একটি ফর্ম আসবে, সেটা আপনাকে নির্ভুলভাবে পূরণ করতে হবে।

ই-পর্চা-খতিয়ান-অনুসন্ধান.webp

  • প্রথমত আপনাকে আপনার ভোটার আইডি কার্ডেন নম্বর, আপনার নাম (ইংরেজিতে), আপনার জন্ম তারিখ এবং নাম্বার দিয়ে যাচাই বাটনে চাপ দিতে হবে।
  • দ্বিতীয়ত আপনার খতিয়ান পাওয়ার টি বাছাই করতে হবে, অনলাইন কপি ডাউনলোড করার জন্য অনলাইন কপি বাটনে ক্লিক করতে হবে। এবং অরজিনাল কপি ডাউনলোড করার জন্য সার্টিফাইড কপি বাটনে ক্লিক করতে হবে।
  • সার্টিফাইড কপি ভূমি অফিসের মাধ্যমে ডেলিভারি নিতে হলে কাউন্টার অপশনে চাপ দিতে হবে। তারপরে পোষ্ট অফিসের মাধ্যমে খতিয়ানের অরজিনাল কপি হোম ডেলিভারি পেতে ডাকযোগ বাটনে চাপ দিতে হবে।
  • তারপরে আপনার নির্দিষ্ট ঠিকানাটি দিতে হবে।
  • তারপর আপনাকে আবেদন ফ্রি পেমেন্ট করতে হবে। পেমেন্ট করার জন্য পরবর্তী ধাপে যেতে হবে, সেখানে যে কোনো একটি মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্টের মাধ্যমে পেমেন্ট করতে পারবেন।
  • অনলাইন কপি ফি ১০০ টাকা, অরিজিনাল কপি ভূমি অফিস থেকে ডেলিভারি নিলে ১০০ টাকা ফি দিতে হবে এবং ডাকযোগের মাধ্যমে ডেলিভারি নিলে ১৪০ টাকা দিতে হবে।
  • পেমেন্ট করার পরে আপনার খতিয়ানটি ডাউনলোড করতে পারবেন। অরজিনাল কপিটি ৮ থেকে ১০ দিনের মধ্যে ডাকযোগের মাধ্যমে ডেলিভারি পেয়ে যাবেন।

এই সমস্ত নিয়ম কানুন গুলো মেনে এবং ধাপ গুলো পূরণ করে ঘরে বসে খুব সহজেই মোবাইল ফোনের মাধ্যমে অনলাইনে নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারবেন এবং ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। আবার আপনি চাইলে অরিজিনাল সার্টিফাইড কপিটি হোম ডেলিভারি নিতে পারবেন।

ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান- শেষ কথা

ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান, জমির খতিয়ান অনুসন্ধান এবং নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান সমস্ত বিষয়ে এই পোস্টে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। মূলত ই-পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান, জমির খতিয়ান অনুসন্ধান এবং নামজারি খতিয়ান সবগুলো খতিয়ান অনুসন্ধান পদ্ধতি একই। বর্তমানে ঘরে বসে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে অনলাইনে ই-পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান, জমির খতিয়ান অনুসন্ধান এবং নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারবেন খুব সহজেই।

সাধারণত ই-পর্চা খতিয়ান দুইটি উপায়ে অনুসন্ধান করা যায়। একটি হচ্ছে ভূমি অফিসের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এবং আরেকটি মোবাইল ফোনে অ্যাপের মাধ্যমে। "DLRMS" ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনুসন্ধান করতে পারবেন।  DLRMS ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ই-পর্চা অনুসন্ধান করতে হলে আপনার কাছে একটি মোবাইল ফোন থাকতে হবে। আপনি মোবাইল ফোনের মাধ্যমে যে কোনো একটি ব্রাউজারে, যেমন- Chrome, Opera, FireFox এবং Safari ইত্যাদি সার্চ-ইঞ্জিনের মাধ্যমে।

আপনার যদি কোথাও জমি থাকে এবং সেটি অনলাইনের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করতে চান তবে সেটি খতিয়ান দরকার হবে।আবার যদি কোনো জমি ক্রয় বিক্রয় করতে চান, তাহলে খতিয়ান প্রয়োজন হবে। বর্তমানে আপনি চাইলে অল্প কিছু ডকুমেন্ট দিয়ে আপনার সেই জমিটির সকল ধরনের ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারবেন। আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে। আপনি চাইলে কিছু টাকা খরচ করে উক্ত খতিয়ানটির অরজিনাল কপি হোম ডেলিভারি নিতে পারবেন। কিন্তু করে কারো কাছে যাওয়া লাগবেনা এবং অন্য কারো সাহায্য লাগবে না।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আপনি দুর্দান্ত আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url