সোনা পাতা কি ওজন কমায় - বিস্তারিত জেনে নিন
সোনা পাতা কি ওজন কমায় এবং সোনা পাতা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে যদি না জেনে থাকেন, তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। এই পোস্টের মধ্যে সোনা পাতা কি এবং কিভাবে খেতে হয়, এর উপকারিতা আছে কিনা সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
সোনা পাতা অনেকেই চিনেন, আবার অনেকেই চিনেন না। সোনা পাতা হচ্ছে এক ধরনের
ভেষজ উদ্ভিদ যার মাধ্যমে আমাদের পেটের নানান সমস্যা দূর হয়। তো চলুন সোনা পাতা
কি ওজন কমায় এবং এর উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
পোস্ট সূচিপত্রঃ সোনা পাতা কি ওজন কমায়
- সোনা পাতা কি ওজন কমায়
- সোনা পাতা খেলে কি হয়
- সোনা পাতা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে
- সোনা পাতা চেনার উপায় সম্পর্কে
- সোনা পাতার গুড়া খাওয়ার নিয়ম
- সোনা পাতা খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে
- সোনা পাতার দাম সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
- সোনা পাতা কি ওজন কমায়-শেষ কথা
সোনা পাতা কি ওজন কমায়
অনেকেরই প্রশ্ন হচ্ছে সোনা পাতা কি ওজন কমায়? হ্যাঁ, সোনা পাতা অবশ্যই ওজন কমাতে সাহায্য করে। ওজন কমানোর জন্য সোনা পাতা খাওয়ার নিয়ম। আমরা অধিকাংশ ক্ষেত্রে খাবার খাওয়ার পর হাঁটাচলা করি না, যার ফলে খাবারগুলো হজম হয় না। এর ফলে আমাদের শরীরে কোষ্ঠকাঠিন্য রোগের দেখা দেয়। সোনা পাতা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার অন্যতম একটি মাধ্যম। সোনা পাতা আমাদের অন্ত্রের বর্জ্য বের করতে সাহায্য করে থাকে। যার ফলে ওজন দ্রুত কমানো যায় এবং ওজন কন্ট্রোলে রাখা যায়। সোনা পাতা পেট পরিষ্কার রাখার জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি মাধ্যম।
সোনা পাতা শরীরের বিভিন্ন ধরনের টক্সিন বের করে আনতে সাহায্য করে, যার ফলে
শরীরের ওজন দ্রুত কমে যায় এবং কন্ট্রোলে রাখা যায়। যদি আপনার
অন্ত্রের বর্জ্য বের হতে সমস্যা হয়, তবে সোনা পাতা সপ্তাহে দুই থেকে
তিন দিন খেতে পারেন।সোনা পাতা খাওয়ার ফলে আপনার শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থগুলো
খুব সহজে বের করে নিতে পারবেন। কারণ, সোনা পাতা খুব সহজেই শরীরের বিষাক্ত
পদার্থ দূর করে দেয়। যার ফলে শরীরের বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়,
শরীর অনেকটা হালকা হয় এবং পেটের সমস্যা দূর হয়।
আরো পড়ুনঃ মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার নিয়ম এবং উপকারিতা
সোনা পাতা খেলে কি হয়
সোনা পাতা খেলে দ্রুত খাবার হজম করা যায়। আবার অতিরিক্ত সোনা পাতা খাওয়ার
ফলে শরীরের বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি হয়।সোনা পাতা অন্ত্রের বর্জ্য দূর
করতে অত্যন্ত কার্যকরী একটি মাধ্যম। মেদ কমানোর জন্য সোনা পাতার গুণাগুণ অনেক।
সোনা পাতা খাওয়ার ফলে পাকস্থলীর শক্তি বৃদ্ধি হয় সাথে সাথে শরীর কষা ভাব
কেটে যায়। সোনা পাতা সরাসরি ভেষজ হিসেবে খাওয়ার থেকে গুড়া হিসেবে
খাওয়া অনেক উপকারের।
সোনা পাতা গুড়া হিসেবে খাওয়ার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যের রোগ দ্রুত নিরাময় করা সম্ভব। এছাড়াও ডায়াবেটিস এবং হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখার জন্য সোনা পাতার উপকারিতা অনেক। হাদিসে বলা হয়েছে- যদি কোনো জিনিসের দ্বারা মৃত্যু থেকে রক্ষা পাওয়া যেত তাহলে, সেটি সোনা পাতার জন্য। তোমরা অবশ্যই সোনা পাতা ব্যবহার করবে, কেননা এটা মৃত্যু ব্যতীত সব রোগের শেফাদানকারী মহৌষধ। সোনা পাতার মধ্যে অনেক কার্যকরী গুনাগুন রয়েছে।
সোনা পাতা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে
সোনা পাতায় রয়েছে এনথ্রানয়েড রেচক, যার ফলে হজম প্রক্রিয়াটি সহজ হয়।
আপনার শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখার জন্য সোনা পাতার গুড়া নিয়মিত খেতে
পারেন। সোনা পাতা ডায়াবেটিস এবং হৃদযন্ত্রের জন্য খুবই উপকারী। সোনা
পাতার গুড়া খাওয়ার ফলে পাকস্থলীর শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং কষা কেটে যায়।
এছাড়াও সোনা পাতা কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। সোনা পাতা
কিছুটা পিচ্ছিল হওয়ার জন্য মানবদেহের বৃহদন্ত্রে পানি এবং
ইলেকট্রোলাইট শোষণে বাধা প্রাপ্ত হয়। এর ফলে অন্ত্রের চাপ
বৃদ্ধি হয় এবং কোলোনির সঞ্চালন উদ্দিপ্ত হয়।
প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য চার গ্রাম পাউডার ১৫০ থেকে ২০০ মিলি পানিতে মিশিয়ে
দৈনিক এক থেকে দুইবার খেতে হবে। ৬ থেকে ১২ বছর তাদের জন্য চার গ্রাম
স্যাশেটের অর্ধেক(১/২) দুই থেকে চার গ্রাম পাউডার ১৫০ থেকে ২০০ মিলি
পানিতে মিশিয়ে দৈনিক এক থেকে দুইবার খেতে হবে। হাদিসে বলা
হয়েছে- যদি কোনো জিনিসের দ্বারা মৃত্যু থেকে রক্ষা পাওয়া যেত তাহলে, সেটি
সোনা পাতার জন্য। তোমরা অবশ্যই সোনা পাতা ব্যবহার করবে, কেননা এটা মৃত্যু
ব্যতীত সব রোগের শেফাদানকারী মহৌষধ।
সোনা পাতা চেনার উপায় সম্পর্কে
আপনি যদি সোনা পাতা চেনার উপায় সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই পোস্টটি আপনার
জন্য। সোনা পাতা হচ্ছে প্রায় অনেকটা মেহেদী পাতার মতো দেখতে। কাঁচা
অবস্থায় সোনা পাতা দেখতে হলুদ ভাব সবুজ রঙের হয়ে থাকে। সোনা পাতা গাছের
মাথায় হলুদ রঙের এক ধরনের ফুল ফুটে থাকে। তবে কিছু কিছু সময় সেই ফুলটি
সাদা এবং গোলাপি রঙের হয়ে থাকে। সোনা পাতা গাছের ফল প্রায় অনেকটাই সিম জাতীয়
হয়ে থাকে। সোনা পাতার ফলের মধ্যে সিমের মত আড়াআড়ি ভাবে বীজ থাকে।
সোনা পাতা সাধারণত- সুদান, সোমালিয়া, সিন্ধু
প্রদেশ, পাঞ্জাব এবং দক্ষিণ ভারতে বাণিজ্যিক কারণে সোনা পাতার চাষ করা হয়ে
থাকে। উপমহাদেশের অনেক দেশসহ বাংলাদেশেও এই সোনা পাতা পাওয়া
যায়। সোনা পাতা গাছ মূলত উষ্মন্ডলীয়। যার কারণে যে দেশের তাপমাত্রা
উষ্ণতা বেশি রয়েছে, সেই সকল দেশে এই গাছ বেশি জন্মে। আরব দেশের বিভিন্ন
জঙ্গলে প্রচুর পরিমাণে সোনা পাতা গাছ দেখা যায়। আশা করছি, সোনা পাতার গাছ
চেনার উপায় সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন।
সোনা পাতার গুড়া খাওয়ার নিয়ম
ওজন কমানোর জন্য সোনা পাতা খাওয়ার নিয়ম হচ্ছে। সোনা পাতা প্রাকৃতিক উপাদান, সে ক্ষেত্রে প্রকৃতি থেকে
সংগ্রহ করে খাওয়াটাই সবচেয়ে ভালো। প্রাকৃতি থেকে সম্ভব না হলে, যারা
প্রাকৃতিকভাবে সোনা পাতার গুড়ো তৈরি করে আপনি সেখান থেকে সংগ্রহ করে খেতে
পারেন। সোনা পাতার গুড়ো অধিক কার্যকরী একটি গুড়ো। আপনি এক কাপ কুসুম গরম
পানির সাথে হাফ চামচ সোনা পাতার গুঁড়া মিশিয়ে পাঁচ মিনিট পর খেতে পারেন। আবার
আপনি চাইলে সোনা পাতার গুঁড়ো দিয়ে চা তৈরি করে খেতে পারেন। যেভাবেই খেয়ে
থাকেন না কেন, আপনি সোনা পাতার উপকারিতা পাবেন।
আরো পড়ুনঃ ডালিমের রস ও চিয়াসিডের উপকারিতা
তবে কিছু কিছু বিষয়ে সতর্কতা পালন করতে হবে। যেমন- যারা বিভিন্ন ধরনের
পেটের সমস্যায় রয়েছেন যেমন পাতলা পায়খানা, আমাশয়,
অন্ত্রের প্রদাহ, আলসার এবং অ্যাপেন্ডিসাইড জনিত সমস্যা থাকলে সোনা
পাতা খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। এছাড়াও
গর্ভবতী মহিলাদের, বৃদ্ধ-শিশু এবং দুর্বল প্রকৃতির মানুষের সোনা
পাতা খাওয়া উচিত নয়। সোনা পাতার উপকারিতা অনেক কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে
আমাদেরকে সতর্কতা অবলম্বন করে চলতে হবে।
আপনি চাইলে সোনা পাতা লিকুইড অথবা শুকনো পাউডার দুই ভাবে খেতে পারবেন। চলুন জেনে
নেওয়া যাক-
- প্রাপ্তবয়স্ক এবং ১২ বছরের শিশুদের জন্য দিনে এক থেকে দুইবার ১৩ মিলিগ্রাম ওজনের দুইটা করে ট্যাবলেট খেতে হবে।
- দানাদার খাবার হলে প্রাপ্তবয়স্ক এবং ১২ বছরের শিশুদের জন্য ১৫ মিলিগ্রাম ওজন করে দিনে ১ চামচ করে খেতে হবে।
- তরল খাবার খেলে ৮.৮ মিলিগ্রাম ওজনের ৬ থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুদের জন্য এক থেকে দেড় চামচ দিনে একবার করে খেতে হবে।
- পিল জাতীয় খাবার হলে ১২ বছর বয়স এবং তার চেয়েও বেশি বয়সীদের জন্য দিনে এক থেকে দুইবার এক গ্লাস পানির সাথে দুইটি করে পিল খেতে হবে।
- যদি ট্যাবলেট খেতে চান তবে ৮.৬ মিলিগ্রাম ওজনের দিনে দুইটি করে ট্যাবলেট অথবা চারটি ট্যাবলেট দিনে দুইবার খাওয়াতে হবে।
সোনা পাতা খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে
সোনা পাতা খাওয়ার যেমন উপকারিতা রয়েছে, তেমন অপকারিতাও রয়েছে। সোনা পাতার
মধ্যে অনেকগুলো উপকারী এবং কার্যকরী উপাদান রয়েছে। আপনি যদি দীর্ঘ
সময় ধরে সোনা পাতা খেয়ে থাকেন, তাহলে আপনার হাড়ের জয়েন্টর ব্যাথা বৃদ্ধি পেতে
পারে এবং হাড় দুর্বল হয়ে যেতে পারে। আবার সোনা পাতা দীর্ঘ সময় ব্যবহার করার ফলে
ক্ষুধা কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আবার সোনা পাতায় এমন কিছু উপাদান
রয়েছে, যার ফলে আপনার প্রস্রাব লাল অথবা বাদামী রঙের হয়ে যেতে
পারে।
সোনা পাতা অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে এবং দীর্ঘ সময় ধরে খাওয়ার ফলে পেট ব্যথা এবং
ডায়রিয়া হতে পারে। এরকম কোনো লক্ষণ দেখা গেলে সোনা পাতা খাওয়া বন্ধ রাখতে
হবে এবং ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। যেমন- লো ব্লাড প্রেসার
হওয়া, গোশত পেশী দুর্বল হয়ে যাওয়া, বমি বমি ভাব
হওয়া, শ্বাস-প্রশ্বাসে ব্যাঘাত সৃষ্টি হওয়া, কোষ্ঠকাঠিন্যে রোগ
হওয়া, দৃষ্টিজনিত সমস্যা হওয়া, পেট ব্যাথা হওয়া ইত্যাদি সমস্যা গুলো
দেখা দিলে দ্রুত সোনা পাতা খাওয়া বন্ধ রাখতে হবে এবং ডাক্তারের পরামর্শ নিতে
হবে।
সোনা পাতার দাম সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
উপরের পয়েন্ট গুলোতে সোনা পাতার উপকারিতা, সোনা পাতার অপকারিতা, সোনা পাতা চেনার উপায়, সোনা পাতার গুঁড়ো কিভাবে খেতে হয় এই সমস্ত বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। চলুন এবার সোনা পাতার দাম সম্পর্কে আলোচনা করা যাক। বিভিন্ন স্থান ভেদের কারণে সোনা পাতার দাম অনেক জায়গায় অনেক রকম হতে পারে। সাধারণত বাজারে এটি শুকনো এবং গুঁড়ো পাওয়া যায়। সোনা পাতার দাম নির্ভর করে গুনাগুন এবং স্থানীয় বাজারের উপর।
সাধারণত স্থানীয় বাজারে প্রতি কেজি সোনা পাতার দাম গড়ে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা
হতে পারে। কিন্তু, যদি কোনো আয়ুর্বেদিক দোকান অথবা অনলাইন স্টোর
থেকে কেনা হয়, তাহলে হয়তো দামি কিছুটা বেশি হতে পারে। এছাড়াও খুচরা
বিক্রেতারা ছোট প্যাকেট করেও বিক্রি করে থাকে। ছোট প্যাকেট করে বিক্রি করার ফলে
ক্রেতাদের সুবিধা হয়, কেননা দামে তুলনামূলকভাবে সাশ্রয়ী হয়। মূলত সোনা
পাতার বিশুদ্ধতা, প্রক্রিয়াকরণ এবং সরবরাহ দাম নির্ধারণে বড় ভূমিকা
পালন করে।
আরো পড়ুনঃ মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার নিয়ম এবং উপকারিতা
সোনা পাতা কি ওজন কমায়-শেষ কথা
সোনা পাতা কি ওজন কমায়? হ্যাঁ, সোনা পাতা অবশ্যই ওজন কমাতে সাহায্য করে। আমরা অধিকাংশ ক্ষেত্রে খাবার খাওয়ার পর হাঁটাচলা করি না, যার ফলে খাবারগুলো হজম হয় না। এর ফলে আমাদের শরীরে কোষ্ঠকাঠিন্য রোগের দেখা দেয়। সোনা পাতা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার অন্যতম একটি মাধ্যম। সোনা পাতা আমাদের অন্ত্রের বর্জ্য বের করতে সাহায্য করে থাকে।
সোনা পাতায় রয়েছে এনথ্রানয়েড রেচক, যার ফলে হজম প্রক্রিয়াটি সহজ হয়। আপনার শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখার জন্য সোনা পাতার গুড়া নিয়মিত খেতে পারেন। সোনা পাতা ডায়াবেটিস এবং হৃদযন্ত্রের জন্য খুবই উপকারী। সোনা পাতার গুড়া খাওয়ার ফলে পাকস্থলীর শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং কষা কেটে যায়। এছাড়াও সোনা পাতা কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
সোনা পাতা খাওয়ার ফলে আপনার শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থগুলো খুব সহজে বের করে নিতে পারবেন। কারণ, সোনা পাতা খুব সহজেই শরীরের বিষাক্ত পদার্থ দূর করে দেয়। যার ফলে শরীরের বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, শরীর অনেকটা হালকা হয় এবং পেটের সমস্যা দূর হয়। হাদিসে বলা হয়েছে- যদি কোনো জিনিসের দ্বারা মৃত্যু থেকে রক্ষা পাওয়া যেত তাহলে, সেটি সোনা পাতার জন্য। তোমরা অবশ্যই সোনা পাতা ব্যবহার করবে, কেননা এটা মৃত্যু ব্যতীত সব রোগের শেফাদানকারী মহৌষধ।
আপনি দুর্দান্ত আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url